
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কুষ্টিয়ায় খন্দকার সোহেল টানু নামে এক সাংবাদিক ও জুলাই যোদ্ধার ওপর হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের মজমপুর বাস ডিপোর ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
আহত সোহেল টানু সাপ্তাহিক পথিকৃৎ পত্রিকার সহকারী সম্পাদক ও ২৪ এর জুলাই যোদ্ধা । তিনি কুষ্টিয়ার উদিবাড়ি এলাকার মৃত খন্দকার হায়দার আলীর ছোট ছেলে।
আহত টানু জানান, মোটরসাইকেলের সিট লাগানোর জন্য তিনি বাস ডিপোতে গেলে হেলমেটধারী এক ব্যক্তি তাকে ডেকে নেন। পরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে আরও ১৫-২০ জন হেলমেটধারী সন্ত্রাসী তাকে জবাই করে হত্যার চেষ্টা চালায়। হামলাকারীরা এ সময় বলেন, “তুই আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে নিউজ করিস, মানব চাকরির বিরুদ্ধে নিউজ করিস”—এই অভিযোগ তুলে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে।
তিনি আরও জানান, ঘটনার সময় পাশে ট্রাফিক পুলিশ থাকা সত্ত্বেও কেউ এগিয়ে আসেনি। পরে কষ্টে তিনি সেখান থেকে প্রাণে বাঁচতে পালিয়ে আসেন।
এ ঘটনায় খন্দকার সোহেল টানুর থুতনিতে ৫টি সেলাই দেওয়া হয়েছে। শরীরের বিভিন্ন স্থানেও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কুষ্টিয়া মডেল থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল।
কুষ্টিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, “আমরা ইতোমধ্যে ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা করছি। হামলার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।”
কুষ্টিয়ায় খন্দকার সোহেল টানু নামে এক সাংবাদিক ও জুলাই যোদ্ধার ওপর হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের মজমপুর বাস ডিপোর ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
আহত সোহেল টানু সাপ্তাহিক পথিকৃৎ পত্রিকার সহকারী সম্পাদক ও ২৪ এর জুলাই যোদ্ধা । তিনি কুষ্টিয়ার উদিবাড়ি এলাকার মৃত খন্দকার হায়দার আলীর ছোট ছেলে।
আহত টানু জানান, মোটরসাইকেলের সিট লাগানোর জন্য তিনি বাস ডিপোতে গেলে হেলমেটধারী এক ব্যক্তি তাকে ডেকে নেন। পরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে আরও ১৫-২০ জন হেলমেটধারী সন্ত্রাসী তাকে জবাই করে হত্যার চেষ্টা চালায়। হামলাকারীরা এ সময় বলেন, “তুই আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে নিউজ করিস, মানব চাকরির বিরুদ্ধে নিউজ করিস”—এই অভিযোগ তুলে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে।তিনি আরও জানান, ঘটনার সময় পাশে ট্রাফিক পুলিশ থাকা সত্ত্বেও কেউ এগিয়ে আসেনি। পরে কষ্টে তিনি সেখান থেকে প্রাণে বাঁচতে পালিয়ে আসেন।
এ ঘটনায় খন্দকার সোহেল টানুর থুতনিতে ৫টি সেলাই দেওয়া হয়েছে। শরীরের বিভিন্ন স্থানেও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কুষ্টিয়া মডেল থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল।
কুষ্টিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, “আমরা ইতোমধ্যে ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা করছি। হামলার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।”